ফেসবুক একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করে প্রতিদ্বন্দ্বীদের উঠে আসতে বাধা দিচ্ছে কিনা কিংবা ব্যবহারকারীর জন্য ঝুঁকি সৃষ্টি করছে কিনা তা শনাক্ত করতে যুক্তরাষ্ট্রে তদন্ত শুরু হচ্ছে।
কয়েকটি মার্কিন অঙ্গরাজ্যের প্রতিনিধিদের সমন্বয়ে গঠিত একটি টিম এই তদন্ত করবে। নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস নতুন ‘অ্যান্টি-ট্রাস্ট’ তদন্তের ঘোষণা দেন।
লেটিটিয়া জেমস বলেন, ‘বিশ্বের বৃহত্তম সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মকেও অবশ্যই আইন মেনে চলতে হবে, গ্রাহকের সুবিধাকে সম্মান দেখাতে হবে।’
ফেসবুকের দাবি, তারা একক আধিপত্য প্রতিষ্ঠা করেনি। মানুষের সামনে নানাবিধ অনলাইন সেবা ব্যবহারের সুযোগ অবারিত রয়েছে।
ওই অঙ্গরাজ্য ও ফেসবুকের স্থানীয় নীতিমালা বিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট উইল ক্যাসলবেরি বলেছেন, ‘আমরা জানি যে, আমরা যদি উদ্ভাবন বন্ধ করে দিই তবে মানুষ ফেসবুক ছেড়ে যাবে। আমরা শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয় সারা বিশ্বে এ প্রতিযোগিতার মুখে পড়েছি।’
জেমস বলেন, ‘আমরা তদন্তকাজে প্রয়োজনীয় সব ধরনের টুল দিয়ে ফেসবুককে পরীক্ষা করব। গ্রাহকের তথ্য তারা বিপজ্জনক করে তুলেছে কিনা তা খতিয়ে দেখা হবে। গ্রাহকের পছন্দ তারা সীমিত করেছে কিনা বা বিজ্ঞাপনের দাম বাড়িয়েছে কিনা তাও দেখা হবে।’
Leave a reply