শক্তি বা গতি কোনও দিক থেকেও এশিয়ার সেরা দলের বিরুদ্ধে এঁটে ওঠা ইগর স্টিমাচের দলের বিরুদ্ধে সহজ কাজ ছিল না। কিন্তু ভারতীয় ডিফেন্স ও গোলকিপারের পারফরমেন্সে তেমন সুবিধা করতে পারেনি কাতার।
খেলা শুরুর ১০ মিনিটের মধ্যে গোটা ভারতীয় দলকেই হাফ লাইনের নিচে নামিয়ে দিয়েছিল কাতার। আক্রমণের পর আক্রমণ চালিয়ে গেলেন আল হেডসরা। কিন্তু ভারতীয় ডিফেন্স ভাঙল না। সন্দেশ ঝিঙ্গন, আদিল খান অনবদ্য। আর সাম্প্রতিক অতীতে তাঁর সেরা ম্যাচটা বোধহয় দোহাতেই খেললেন ভারতীয় দলের গোলকিপার গুরপ্রীত সিং সান্ধু।
ঢেউয়ের মত আছড়ে পরা কাতার আক্রমণ এসে আটকে গেল গুরপ্রীতের কাছে। তিনি অপ্রতিরধ্য হয়ে উঠতে না পারলে প্রথম ৩০ মিনিটেই হয়তো আধা ডজন গোল হজম করতে হত স্টিমাচের দলকে।
প্রথমার্ধে নিজেদের বক্সেই গুটিয়ে থাকা ভারতীয় দল দ্বিতীয়ার্ধে কিছুটা খোলস ছেড়ে বেড়িয়ে আসার চেষ্টা করল। সুনীল নেই, আশিক নেই, দলের আক্রমণের দায়িত্ব তাই ছিল উদান্তা সিং ও তরুণ ফুটবলরা সাহালের কাঁধে। দ্বিতীয়ার্ধে কাতারের সবাই যখন গোল পাওয়ার জন্য আক্রমণে উঠে এসেছে, সেই সুযোগে বার কয়েক উদান্তা শাহাল জুটি কাতার রক্ষণে কাঁপুনিও ধরিয়ে দিয়েছিল। কিন্ত গোল আসেনি।
Leave a reply