ঘূর্ণিঝড় বুলবুলের প্রভাবে ভোলায় প্রচণ্ড ঝড়ো হাওয়া ও দমকা বাতাস বইতে শুরু করেছে। সেই সাথে শুরু হয়েছে ভারি বর্ষণ।
ভোলার লালমোহনে ঝড়ের প্রভাবে উপড়ে গেছে গাছ ও কয়েকটি ঘরবাড়ি। একইসাথে গাছ চাপা পড়ে আহত হয়েছে আনুমানিক ১০ জন। আহতদের স্থানীয় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আহতদের মাঝে একজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় খুলনা মেডিকেল কলেজে প্রেরণ করা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড়টির ভেতরে বাতাসের সর্বোচ্চ গতি ছিলো ঘণ্টায় ৯০ কিলোমিটার, যা দমকা বা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১১০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের কাছে সাগর খুবই বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
মোংলা ও পায়রা বন্দরকে এখনও ১০ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। উপকূলের ৯টি জেলা এই সংকেতের আওতায় থাকবে।
একইভাবে চট্টগ্রাম বন্দরে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত অব্যাহত থাকবে। আজ বিকালের পর থেকে পরিস্থিতির উন্নতি হবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অফিস।
Leave a reply