ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ১৬ জন নিহতের ঘটনায় অপমৃত্যুর মামলা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে মন্দবাগ রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার জাকের হোসেন চৌধুরী বাদী হয়ে আখাউড়া রেলওয়ে থানায় মামলাটি করেন।
আখাউড়া রেলওয়ে থানার ওসি শ্যামল কান্তি দাস জানান, রাতে মন্দবাগ রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার জাকের হোসেন চৌধুরী বাদী হয়ে আখাউড়া রেলওয়ে থানায় একটি ইউডি (অপমৃত্যু) মামলা করেছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলায় দুই ট্রেনের সংঘর্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। ঘটনাস্থলে ১০ এবং হাসপাতালে নেয়ার পর ছয়জনের মৃত্যু হয়। আহত হয়েছেন ৭৪ জন। সোমবার রাত পৌনে ৩টার দিকে ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথের মন্দবাগ রেলওয়ে স্টেশনের লুপলাইনের মুখে আন্তঃনগর উদয়ন এক্সপ্রেস ও তূর্ণা এক্সপ্রেসের মধ্যে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
এ দুর্ঘটনার জন্য তূর্ণার চালক (লোকোমাস্টার) তাহের উদ্দিন ও সহকারী অপু-দেকে দায়ী করে বরখাস্ত করা হয়।
মন্দবাগ রেলস্টেশনের মাস্টার জাকির হোসেন চৌধুরী বলেন, আউটার ও হোম সিগন্যালে লালবাতি (সতর্ক সংকেত) দেয়া ছিল। কিন্তু তূর্ণা নিশীথার চালক সিগন্যাল অমান্য করে ঢুকে পড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
Leave a reply