লাফিয়ে বাড়ছে রসুনের দাম

|

দেশীয় উৎপাদনে শতভাগ চাহিদা পূরণ হয় না, তাই চীন থেকেই আমদানি হয় ক্রেতার প্রয়োজনীয় পণ্য রসুন। করোনা ভাইরাসের কারণে চীনের সঙ্গে এখন বন্ধ রয়েছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য। কারওয়ান বাজারের পাইকারী এবং খুচরা পর্যায়ে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে রসুন। উস্কে যাচ্ছে ভোক্তার ব্যয়।

দেশেই উৎপাদন হয় চাহিদার ৭০ ভাগ রসুন। কিন্তু ঘাটতির যোগান দিতে চীনের বাজারে নির্ভরশীল বাংলাদেশ। আমদানি করা রসুনের প্রায় শতভাগই আসে চীন থেকে, তাই চীনের সংকটে অস্থির রসুনের বাজার। মালয়েশিয়া এবং মিশরেরও পাওয়া যায় রসুন। কিন্তু চীনের রসুনে অভ্যস্থতার কারণে বিকল্প বাজারমুখী হয়না ব্যবসায়ীরা।

এরফলে এক মাসে রসুনের দাম কেজিতে বেড়েছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা। ব্যয় মেটাতে বাড়তি অর্থ গুনছেন ক্রেতা। এক মাস আগের ১৫০ টাকার রসুনের দাম এখন ২০০ টাকা। এরপরও অবশ্য, সরবরাহ বাড়াতে দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রনালয়।

বাজারে রসুনের যোগান বাড়াতে এখন দৃশ্যমান পদক্ষেপ নেয়নি বাণিজ্য মন্ত্রনালয়। তবে, চীনের সঙ্গে দীর্ঘদিন বাণিজ্য বন্ধ থাকলে, আরও লাগামহীন হতে পারে রসুনের বাজার।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply