রাজধানীর বাজারে ২৬০ টাকার নীচে মিলছে না প্রতিকেজি আদা। ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরে অভিযানের পরও খুচরা পর্যায়ে ইতিবাচক প্রভাব পড়েনি। পাইকাররা প্রতি কেজি আদা বিক্রি করেছেন ২৩৫ টাকা।
পেয়াজ-রসুন বাড়তি দরেই স্থির রয়েছে। প্রতি কেজি পেয়াজের দর ৬০ টাকা আর রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৬০ টাকায়। রমজানে প্রয়োজনীয় এমন পণ্যের দাম বাড়িয়েছে ব্যবসায়ীরা। সপ্তাহের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ছোলা, মসুর ডাল, চিনি ও ভোজ্য তেলের।
প্রতি কেজি ছোলা কিনতে ক্রেতাকে গুনতে হচ্ছে ৮৫ টাকা। ১২৫ টাকায় মিলছে এককেজি মসুর ডাল। খোলা সয়াবিনের দামও উর্ধ্বমুখি। প্রতিকেজি বেগুণের দাম এখন ৬০ টাকা।
খুচরা ব্যবসায়ীদের দাবি, আমদানি পর্যায়ে আদার দাম কমলেও, খুচরা পর্যায়ে এর সুফল মিলছে না। এখনও পাইকাররা বাড়তি দরে আদা বিক্রি করছেন।
Leave a reply