করোনা থেকে সুস্থ হওয়া সাধারণ মানুষকে প্লাজমা দানে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করার কথা বলছেন চিকিৎসকরা। এরইমধ্যে ভালো হওয়া একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার রক্তের প্লাজমা দান করেছেন আক্রান্তদের চিকিৎসার জন্য।
তাসনিম সোহেল আকাশ, পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। করোনা মুক্ত হয়েছে ২৪ দিন আগে। বৃহস্পতিবার ঢাকা মেডিকেলের শেখ হাসিনা বার্ণ ইনষ্টিটিউটের ব্লাড ব্যাংকে আসেন প্লাজমা দান করতে। ভয়হীন, স্বত:স্ফুর্ত দানে তাকে উৎসাহ যুগিয়েছে, রক্তদাতা সংগঠন- ‘সন্ধানী’। চিকিৎসকের বাইরে, এই প্রথম কোন সাধারণ মানুষ এগিয়ে এলেন প্লাজমা দানে।
এসময়, যত বেশি প্লাজমা পাওয়া যাবে, ততো বেশি রোগীকে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানোর সুযোগ তৈরি হবে, বলছেন চিকিৎসকরা।
বিশেষজ্ঞরা জানান, সুস্থ হওয়া একজনের প্লাজমায় চিকিৎসা দেয়া যাবে তিনজন করোনা রোগীকে। এটির মাধ্যমে বাড়ে প্রতিরোধ ক্ষমতা, কমে মৃত্যুঝুঁকি।
চিকিৎসকরা বলছেন, প্লাজমা দান ও থেরাপিতে সাধারণ মানুষকে সচেতন ও উৎসাহী করতে হবে। এ সংক্রান্ত একটি গাইডলাইন তৈরি করছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। প্লাজমা থেরাপি কার্যকর ভূমিকা রাখলে, কমে আসবে করোনায় মৃত্যুহার।
Leave a reply