ঝালকাঠির রাজাপুরের শুক্তাগড় ইউনিয়নের ইউপি সদস্য যুবলীগ নেতা মোঃ কুদ্দুস হোসেনের বিরুদ্ধে তার দ্বিতীয় স্ত্রী রুনা লায়লাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যার অভিযোগ মামলা থানায় না নেয়ায় ময়নাতদন্তের ২ দিন পার হলেও লাশ দাফন করেনি স্বজনরা।
এরআগে, ময়নাতদন্তের শেষে নিহতের বাবার কাছে লাশ হস্তান্তর করে পুলিশ। গোসল করার সময়ে স্বজনরা মৃতদেহের শরীরে অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন পায়। যা পুলিশ সুরতহাল রিপোর্টে উল্লেখ করেনি বলে অভিযোগ তাদের।
নিহতের স্বজনদের অভিযোগ রয়েছে, বৃহস্পতিবার বিকেলে ঝালকাঠির রাজাপুরের শুক্তাগড় ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নং ওয়ার্ড নারিকেল বাড়িয়া গ্রামের ইউপি সদস্য যুবলীগ নেতা মোঃ কুদ্দুস হোসেন তার দ্বিতীয় স্ত্রী রুনা লায়লাকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে লাশ ঝুলিয়ে রেখে আত্মহত্যা বলে প্রচার করে। এ ঘটনায় আঃ কুদ্দুসের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ও গ্রেফতারের দাবিতে গতকাল বিকেলে লাশ নিয়ে প্রেসক্লাবের সামনে নিহতের আত্মীয় স্বজন ও গ্রামবাসীরা বিক্ষোভ করে।
এরপর পুলিশের উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষ আঃ কুদ্দুসের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা ও গ্রেফতারের আশ্বাস দিলে বিক্ষোভকারীরা লাশ নিয়ে গ্রামে চলে যায়।
Leave a reply