প্রতারণাই ছিল রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান সাহেদের প্রধান ব্যবসা। মিথ্যা ও বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেয়াই ছিল তার মূল উদ্দেশ্য। এমন তথ্য জানিয়েছেন র্যাবের গোয়েন্দা শাখার পরিচালক লে. কর্নেল মো. সারওয়ার-বিন-কাশেম।
দুপুরে র্যাবের প্রধান কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি আরও বলেন, সাহেদ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের নাম বিক্রি করতো। ব্যবহার করতো প্রতারণার প্রধান হাতিয়ার হিসেবে। এছাড়া বাংলাদেশের বিভিন্ন হর্তাকর্তাদের সাথে ছবি তোলা ছিল তার মানসিক অসুস্থতা। এই ছবি তুলেই সে মানুষের সাথে প্রতারণা করতো।
র্যাব জানায়, মোবাইল ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ সবকিছু থেকে সে এখন নিষ্ক্রিয়। তাকে ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে। অভিযান চলছে বাকি আসামিদেরও ধরতে।
করোনা পরীক্ষার জাল সনদ দেয়া, লাইসেন্সের মেয়াদ না থাকা’সহ বিভিন্ন অভিযোগে রিজেন্ট হাসপাতালের মিরপুর শাখাও সিলগালা করা হতে পারে আজ। এছাড়া গ্রেফতার আটজনকেও আদালতে তোলার কথা রয়েছে।
এর আগে, গতকাল রিজেন্ট হাসপতালের উত্তরা শাখা সিলগালা করা হয়। পাশাপাশি সিলগালা করা হয় রিজেন্ট গ্রুপের প্রধান কার্যালয়ও।
Leave a reply