লালমনিরহাটে শীত, কনকনে ঠাণ্ডা ও কুয়াশায় জনজীবন বিপর্যস্ত। সকাল থেকেই হেডলাইট জ্বালিয়ে চলছে যানবাহন। হাসপাতালগুলোতে দিনদিন শীতজনিত রোগী বৃদ্ধি পাচ্ছে।
রোববার সকালে জেলায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ১০ দশমিক ৩ ডিগ্রী সেলসিয়াস। কনকনে ঠাণ্ডা ও শীতের কাপড়ের অভাবে খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষজন পড়েছে বিপাকে।
পঞ্চগড়সহ উত্তরের কয়েকটি জেলায় অব্যাহত আছে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ। আজও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায় ৮ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
ভোরে তীব্র কুয়াশার সাথে থাকছে হিম বাতাস। বেলা গড়ালে তাপমাত্রা কিছুটা বাড়ছে। এরপর বিকেল নাগাদ আবারও কুয়াশায় ঢাকা পড়ছে প্রকৃতি। বইছে ঠাণ্ডা বাতাস। এতে জবুথবু জনজীবন। সবচেয়ে বেকায়দায় ছিন্নমূল আর খেটে খাওয়া মানুষ। শীতবস্ত্রের অভাবে মানবেতর দিন কাটছে তাদের। সাথে শীতজনিত রোগবালাই তো আছেই। বেশি আক্রান্ত শিশু আর বৃদ্ধরা।
Leave a reply