স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই চলছে অধিকাংশ গণপরিবহন, চলছে চরম নৈরাজ্য। এতে দাঁড়িয়ে যাওয়া যাত্রীকেও গুণতে হচ্ছে ৬০ শতাংশ অতিরিক্ত ভাড়া। এছাড়া অফিস সময়ে দুর্ভোগ বেড়ে যায় কয়েকগুণ।
যাত্রীদের অভিযোগ সরকারের বাস ভাড়া বৃদ্ধির সিদ্ধান্তে লাভবান হচ্ছে মালিক-শ্রমিকরা। আর মালিকদের দাবি, নিয়ম মানছেন না যাত্রীরাই।
যাত্রীরা বলছে, কোনো ধরণের পরিকল্পনা ছাড়াই অর্ধেক যাত্রী পরিবহনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বাসে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় ছাড়া স্বাস্থ্যবিধির কিছুই মানা হচ্ছে না। এতে পকেট ভারী হচ্ছে মালিক-শ্রমিকদের। এছাড়াও গাড়ির সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি সুষ্ঠু পরিকল্পনার মাধ্যমে ভোগান্তি কমানোর দাবি করছে যাত্রীরা।
অন্যদিকে, নিয়ম অমান্যের বিষয়টি অস্বীকার করছেন না বাস মালিক সমিতির নেতারাও। তাদের দাবি অফিস সময়ে যাত্রীর চাপ থাকায় কিছুই করার থাকে না তাদের।
ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক খন্দকার এনায়েত উল্লাহ জানান, যত সিট তত যাত্রী নেয়ার নিয়ম পুনরায় বহাল করে দিলে আবারও আগের ভাড়ায় বাস চালাবে। বাড়তি যাত্রী নিলেও কেন দ্বিগুণ ভাড়া নেয়া হচ্ছে? এমন প্রশ্নে মালিক সমিতির নেতাদের সোজাসাপটা উত্তর, দুই নিয়মের সুযোগ নেই।
Leave a reply