সীমান্তে সেনা সমাবেশ জন্য অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার অজুহাত দিয়েছে মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি। ঘুমধুম সীমান্তে বিজিবি’র সাথে পতাকা বৈঠকে গুলি বর্ষণের কথাও অস্বীকার করেছে তারা। বৈঠক শেষে এসব কথা জানান কক্সবাজার- ৩৪ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল মঞ্জুরুল আহসান খান। রোহিঙ্গাদের ফিরিয়ে নেয়ার বিষয়ে যে প্রক্রিয়া চলছে তা অব্যাহত থাকার কথাও জানায় বিজিপি। বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে অংশ নেন সাত সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
এদিকে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির তমব্রু সীমান্তের ওপারে এখনো মিয়ানমারের অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন রয়েছে। তবে কাটাতারের কাছাকাছি আজ আর সেনা সদস্যদের দেখা যাচ্ছে না। নোম্যান্স ল্যান্ডে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের পাশে গতকাল অবস্থান নেয় দেশটির সেনারা। এক পর্যায়ে সন্ধ্যায় ফাঁকা গুলি বর্ষণও করে তারা। রোহিঙ্গাদের অভিযোগ বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের জন্য নানাভাবে তাদের চাপ দিচ্ছে মিয়ানমার সেনারা।
এরআগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন বলেন, রোহিঙ্গারা যাতে হামলা চালাতে না পারে, সেজন্য সীমান্তে সেনা মোতায়েন করার কথা জানিয়েছে মিয়ানমার সরকার। বাংলাদেশের চিঠির জবাবে মিয়ানমার কর্তৃপক্ষ এই তথ্য জানিয়েছেন বলে জানান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী।
Leave a reply