চুয়াডাঙ্গার চারটি সাব রেজিস্ট্রি অফিসের মধ্যে তিন কার্যালয়েই নেই কর্মকর্তা। মাত্র ১ জন সাব রেজিস্ট্রার দিয়ে চলছে কার্যক্রম। অধিকাংশ সময়েই বন্ধ থাকছে অফিস। সাথে অন্যান্য হয়রানি আর ভোগান্তি তো আছেই।
করোনাকালীন লকডাউনে বেশকিছু দিন বন্ধ ছিলো চুয়াডাঙ্গার চারটি রেজিস্ট্রি অফিসের সব ধরনের কার্যক্রম। লকডাউনের পর অফিস চালু হলে আলমডাঙ্গার সাব রেজিস্টারকে ক্লোজ এবং সদর ও জীবননগরের কর্মকর্তাকে বদলি করা হয়। এমন সংকটময় মুহুর্তে কোনোরকেমে কাজ চালিয়ে নিচ্ছেন দামুড়হুদার সাব রেজিস্ট্রার। একাই ৪টি অফিসের কাজ সামাল দেয়ার চেষ্টা করছেন তিনি। চারজনের কাজ একা করার ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন সেবাগ্রহীতারা। অনেকেরই আটকে আছে জমি রেজিস্ট্রিসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
তিনটি রেজিস্ট্রি অফিসের কার্যক্রম বন্ধ থাকায় একদিকে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। বিপাকে পড়েছেন হাজারো দলিল লেখকরাও। তবে সীমাবদ্ধতার কথা স্বীকার করলেন চুয়াডাঙ্গা জেলা রেজিস্ট্রার শফিকুল ইসলাম। তিনি জানালেন, বদলির আদেশ হলেই হবে এই সংকটের সমাধান।
তবে আশ্বাস নয় দ্রুত সংকটের সমাধান চায় ভুক্তভোগীরা।
Leave a reply