কুতুপালং গিয়ে রোহিঙ্গাদের সার্বিক পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোগান ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু। সকাল পৌনে ১১টায় বিশেষ বিমানে করে কক্সবাজারের উদ্দেশে যাত্রা করেন তারা। সাড়ে এগারোটার দিকে তারা কক্সবাজার বিমানবন্দরে পৌঁছান। সেখান থেকে যান কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির। কথা বলেন, রোহিঙ্গা শরণার্থী ক্যাম্পে। কয়েকজনের হাতে ত্রাণ সাহায্য তুলে দেন তুরষ্কের ফার্স্টলেডি।
পরে ক্যাম্পের বিস্তৃত এলাকা ঘুরে দেখেন তুরস্কের ফার্স্টলেডি। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বাংলাদেশের মানবিক ভূমিকার প্রশংসা করেন তিনি। আর তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেভলুত কাভুসোগলু বলেন, বাংলাদেশ সীমান্ত খুলে দেয়ায় বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গা প্রাণে বেঁচে গেছে। ফার্স্টলেডি জানান জাতিসংঘের আগামী সাধারণ অধিবেশনে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রোহিঙ্গা ইস্যু তুলে ধরবেন। আজই দেশে ফিরবেন এমিনে এরদোগান ও তাঁর সফরসঙ্গীরা।
এদিকে আজও নাফ নদীতে ভেসে এসেছে ১১ রোহিঙ্গার মরদেহ। নিহতরা সাগরপথে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের চেষ্টা করছিল। টেকনাফ-উখিয়ার নানান সীমান্ত এলাকা দিয়ে অব্যাহত রয়েছে রোহিঙ্গাদের অনুপ্রবেশ।
যমুনা অনলাইন: টিএফ
Leave a reply