দিল্লিতে কৃষক আন্দোলনের মূল মঞ্চের পাশ থেকে ক্ষতবিক্ষত অবস্থায় উদ্ধার হওয়া দেহ ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য ছড়ায় দিল্লি-হরিয়ানা সিংঘু সীমান্তে। এক যুবকের হাতের কব্জি ও পায়ের পাতা কেটে তাকে পুলিশি ব্যারিকেডের সাথে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। সেই ঘটনায় শুক্রবার স্থানীয় সময় সন্ধ্যায় অপরাধ স্বীকার করে আত্মসমর্পণ করেছে এক ব্যক্তি। খবর এনডিটিভির।
পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সরবজিৎ সিং নামের ওই ব্যক্তি শিখদের নিহং সম্প্রদায়েরই একজন। পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে তিনি বলেছেন, এই নৃশংস খুনের পেছনে তিনিই দায়ী। মেডিকেল পরীক্ষার পর তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতোমধ্যেই যে ভিডিওটি ভাইরাল হয়েছে, তা ফের খতিয়ে দেখে এই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করার চেষ্টা করবে পুলিশ। শনিবার (১৬ অক্টোবর) সরবজিৎ সিংকে আদালতে পেশ করা হবে।
নিহত ওই ব্যক্তি সম্পর্কে এরই মধ্যে বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করেছে দিল্লি পুলিশ। পুলিশ জানায়, নিহতের বয়স ৩৫। নাম লকবীর সিং। দলিত সম্প্রদায়ের এই ব্যক্তির পাঞ্জাবের চিমা খুর্দ গ্রামের বাসিন্দা। বাড়িতে স্ত্রী ও তিন সন্তান রয়েছে। কোনওপ্রকার অপরাধের সঙ্গেও যুক্ত ছিলেন না তিনি। কিন্তু তাকে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়েছে।
Leave a reply