১০ বছর মাকে হাসতে দেখিনি: সারা

|

ছবি: সংগৃহীত

সারা আলি খান সংবাদ মাধ্যমকে জানিয়েছেন, মাকে ১০ বছর হাসতে দেখিনি। কিন্তু বাবার সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদের পর মা অনেক বেশি প্রাণোচ্ছল। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

খবরে বলা হয়, ১৯৯১ সালে বিয়ে হয়েছিল সাইফ আলি খান ও অমৃতা সিংহের। একসময়ের তুমুল প্রেম গড়ালো প্রবল তিক্ততায়। অবশেষে ২০০৪ সালে বিচ্ছেদ তাদের বিচ্ছেদ হয়। সেই কঠিন সময় নিয়ে মুখ খুললেন এই তারকা জুটির বড় মেয়ে সারা আলি খান। খবর আনন্দবাজার পত্রিকার।

সারা আলি জানান, তার মা-বাবা একসঙ্গে সুখে ছিলেন না। আলাদা হয়ে যাওয়ার পর বরং শান্তিতে কাটছে দু’জনের জীবন। একই বাড়িতে দু’জন মানুষের সঙ্গে থাকা, যারা একসঙ্গে সুখে নেই। তারপর তাদের বাড়ি আলাদা হয়ে গেলো, দু’জনেই নতুন করে হাসতে শুরু করলেন। তাহলে সেই দু’জন মানুষকে একসঙ্গে থাকতে বলবো কেনো?

২০০৪ সালের পর থেকে মেয়ে সারা ও ছেলে ইব্রাহিমের সঙ্গে আলাদা বাড়িতে থাকেন অমৃতা। মায়ের সঙ্গে দুই ছেলে-মেয়ে বেড়াতে যান দেশের বিভিন্ন জায়গায়। তিনজনের সেসব সুন্দর সময়ের ছবিতে ঠাসা সারা-ইব্রাহিমের ইনস্টাগ্রাম।

তারকা-তনয়ার কথায় জানা গেলো, অমৃতা এখন মশকরা-রসিকতায় মাতেন, ছেলে-মেয়ের সঙ্গে হেসে-খেলে সময় কাটান। সাইফের সঙ্গে থাকাকালীন এই অমৃতাই যেনো হাসতে ভুলে গিয়েছিলেন!

সাইফ আলি খানের সঙ্গে অমৃতার যখন বিচ্ছেদ হয়, সারার বয়স তখন মাত্র ৯ বছর। এরপর মায়ের কাছ থেকে তার আদর্শেই ধীরে ধীরে বেড়ে ওঠেন সারা। তাই অমৃতাকে ঘিরেই আবর্তিত সারার জীবন। সাইফ দ্বিতীয় বিয়ে করলেও অমৃতা একাই থেকেছেন তার সন্তানদের নিয়ে।

ইউএইচ/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply