বিমানবন্দরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় কাটছে প্রবাসী যাত্রীদের। রাষ্ট্রীয় উড়োজাহাজ সংস্থা বিমানে কয়টার ফ্লাইট কয়টায় যাবে কোনো নিশ্চয়তা নেই। ৬ থেকে ২৪ ঘণ্টা, কখনও আবার তারও বেশি সময় বসে থাকতে হচ্ছে বিমানবন্দরে। মূলত ভয়াবহ শিডিউল বিপর্যয়ের জন্যই ঘটেছে এমনসব ঘটনা।
বিভিন্ন দাবি দাওয়া নিয়ে পাইলটদের সাথেও দূরত্ব বেড়েছে বিমান কর্তৃপক্ষের। প্রায় একমাস হতে চললেও সমাধান না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন শত শত প্রবাসী কর্মী। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পড়েছেন নারী যাত্রীরা। পরিবার পরিজন ছেড়ে আসা এ মানুষগুলো পুরো দিন পার করে দিচ্ছেন অপেক্ষায়।
তার ওপর আবার সময়মত যেতে না পারলে রয়েছে চাকরি হারানোর শঙ্কা। সেই সাথে আর্থিক ক্ষতির মুখেও পড়তে হচ্ছে এই রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের।
বেতন কর্তন বন্ধসহ অন্য সুযোগ সুবিধা নিশ্চিত করার দাবিতে মাসে ৭৫ ঘণ্টার অতিরিক্ত সময় ডিউটি না করার সিদ্ধান্তে অটল পাইলটরা। এর ফলেই তৈরি হয়েছে এমন মারাত্মক শিডিউল বিপর্যয়। মাস পেরোতে চললেও সমাধানের কোনো পথ দেখাতে পারেনি বিমান কর্তৃপক্ষ।
Leave a reply