On 5 September 2017 in Bangladesh, newly arrived Rohingya families prepare to build a shelter at the Kutupalang makeshift camp in Cox's Bazar.
As of 31 August 2017 in Bangladesh, UNICEF is working in Cox’s Bazar to address the needs of Rohingya children and their families as well as host communities. UNICEF has already built eight functioning Child Friendly Spaces (CFSs) for Rohingya children and adolescents, providing children with psychosocial and recreational support. UNICEF has initiated the screening of children for malnutrition, and the vaccination of children aged 9-59 months against Measles and Rubella - in the makeshift settlements and hard-to-reach host communities. More than 15,200 people now have access to safe drinking water and 9,700 people are provided with improved sanitation facilities in host communities.
With the recent influx of Rohingyas – more than 80% of them are children and women - the demand has increased and UNICEF is working to mobilize more support and strengthen its existing activities. For recreational and psychosocial support to the newly arrived Rohingya children, 33 mobile CFSs are now operational with 100 recreational kits, Education in Emergency (EiE) kits and trained teachers. These mobile child friendly spaces have already provided psychosocial support to 226 newly arrived Rohingya children. Separated and unaccompanied children are also being identified through Child Friendly Spaces and community outreach. Over 100 adolescent clubs are operational in host and makeshift settlements to provide life-skills education through outreach activities.
রাখাইন থেকে পালিয়ে আসা দুই লাখ ৪০ হাজার রোহিঙ্গা শিশু স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। শনিবার, জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক কমিশন- ইউনিসেফ এ কথা জানিয়েছে।
সংস্থাটি বলছে, বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ করা রোহিঙ্গাদের ৬০ ভাগই শিশু। যাদের মধ্যে প্রায় ৩৬ হাজারের বয়স এক বছর। পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু প্রায় ৯২ হাজার। এদের প্রায় সবাই সফরের ধকল আর পানিবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কায় রয়েছে। এছাড়া, শরণার্থীদের রোহিঙ্গাদের মধ্যে ৫২ হাজারের মতো অন্তঃসত্ত্বা নারী রয়েছেন; যাদের প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়াও কষ্টসাধ্য। কমিশন আরও বলছে, বাংলাদেশে পাড়ি জমানো প্রায় ১২শ’ শিশুর পরিবারের খোঁজ মেলেনি। জাতিসংঘ জানিয়েছে, বাংলাদেশে নতুন করে নেয়া রোহিঙ্গার সংখ্যা প্রায় ৪ লাখ ৯ হাজার। এদিকে, মিয়ানমারের পররাষ্ট্র দফতর সাফ জানিয়ে দিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ প্রতিনিধি প্যাট্রিক মারফি’কে সহিংস রাখাইন এলাকা পরিদর্শনের অনুমতি দেয়া হবে না। তবে, রাষ্ট্রীয় উপদেষ্টা অং সান সুচি ও রাখাইনের গর্ভনরের সাথে বৈঠক করবেন তিনি।
Leave a reply