সাহসী সাংবাদিকতার ৮ম বর্ষপূর্তিতে যমুনা টেলিভিশন

|

সাদাকে সাদা আর কালোকে কালো বলার দৃপ্ত শপথে ৮ পেরিয়ে যমুনা টেলিভিশন পা রেখেছে ৯-এ। নিরপেক্ষ আর বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরবেশনায় ভরসা ও বিশ্বাস অর্জন করেছে কোটি কোটি মানুষের হৃদয়ে। আজ ভালোবাসার ৮ম বার্ষিকীতে দর্শকের অভিবাদনে সিক্ত যমুনা টেলিভিশন।

যমুনা টেলিভিশনের ৮ম বর্ষপূর্তিতে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফাহিম আহমেদ বলেন, আমরা যমুনা টেলিভিশনকে আরও কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারি, দর্শকদের সাথে বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করতে পারি সেই চেষ্টা করে যাচ্ছি।
তিনি বিশ্বাস করেন, আগামী দিনগুলোতে দর্শকের আরও কাছে যেতে পারবে যমুনা টেলিভিশন।

অন্তঃপ্রাণ-নিবেদিত কর্মীদের বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশনের এ দায় শুরু হয়েছিল ৮ বছর আগে। আপদে-বিপদে, সংসকটে-সমস্যায় যমুনা টেলিভিশন সবসময় ছিল সামনে। সাম্প্রতিক করোনা মহামারিতেও যমুনার সাহসী কর্মীদের ঝুঁকিপূর্ণ প্রচেষ্টায় সবার আগে সব খবর পৌঁছে গেছে দর্শকের কাছে।

দিনরাত, ২৪ ঘণ্টা লাইভ, রানডাউন, হেডলাইনে সরগরম বার্তাকক্ষ; রাজনীতি-অর্থনীতি, প্রত্যন্ত অঞ্চল, ব্যবসা-বাণিজ্য, খেলাধুলা বা আর্ন্তজাতিক। সব ধরনের খবর সবার আগে পৌঁছে দিতে প্রস্তুত যমুনার কর্মীরা। দর্শকরাও বলছেন একই কথা। আর দর্শকদের মন্তব্য নিয়ে যমুনা টেলিভিশনের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর রোকসানা আনজুমান নিকোল বলেন, দর্শকরা আমাদের প্রায়ই বলেন, আপনারা অনেক কঠিন কঠিন প্রশ্ন করেন, আপনারা জনগণের ভোগান্তির কথা তুলে ধরেন, এ জন্য আপনাদের এতো ভালো লাগে। এই কথাগুলো থেকে আমরা বুঝতে পারি এই ৮ বছরে যমুনা টেলিভিশনের সাথে দর্শকের সম্পর্ক কতটা মজবুত হয়েছে।

যুগ্ম প্রধান বার্তা সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম বলেন, দর্শকের চাহিদা মেটাতে গিয়ে অথবা দ্রুত করতে গিয়ে কোনো তথ্যগত ভ্রান্তি কিংবা কোনো তথ্য মিস করে যাচ্ছি কিনা সে বিষয়টিও আমাদের কাচ্ছে গুরুত্বপূর্ণ। দর্শকের আস্থা যেন অটুট থাকে সেটিই আমরা চেষ্টা করবো।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply