রোজায় ক্রেতার পকেট কাটছে ফল। সবচেয়ে বেশি আলোচনা তরমুজ নিয়ে। অভিযোগ, কৃষকের কাছ থেকে পিস হিসেবে কিনে কেজি দরে বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। এতে লাভ হচ্ছে দ্বিগুণের বেশি। সরবরাহ স্বাভাবিক থাকলেও চড়া দাম আপেল, মাল্টা আর খেজুরের। ক্রেতারা বলছেন, ফলের দাম দেখে দীর্ঘশ্বাস ফেলা ছাড়া আর কিছুই করার নেই।
ভাজা-পোড়া খাবার এড়িয়ে, শুধু ফল দিয়ে ইফতার সারেন মুসল্লীদের বড় অংশ। তাই ফলের দোকানগুলোতে চাপ বাড়ে রোজার শুরু থেকেই। এবার অবশ্য ক্রেতারা দেখছেন বেশি, কিনছেন কম। জানা গেলো, কারণ ছাড়াই প্রায় সব ফলের দর বেড়েছে কেজিতে প্রায় ১০ টাকা। এক সময় পিস হিসেবে বিক্রি হলেও, ইদানিং কেজি দরে বিকোচ্ছে তরমুজ। সেই দাম ওঠানামা করছে ৪০ টাকার আশপাশে।
অন্যদিকে, ২২০ টাকা গুনতে হবে এক কেজি মাল্টার জন্য। ৩ গুণ বেড়েছে আনারসের দাম। আর ৬০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্য ওঠানামা করছে আজওয়া, মরিয়ম কিংবা মেডজুল খেজুরের দাম। এসব ফলের বড় যোগানই আসে ঢাকার বাদামতলী থেকে।
আগের চেয়ে ফলের বেচাকেনা কম। তারপরও যারা কিনছেন, দাম শুনে চোখে সর্ষে ভূত দেখার অবস্থা। অভিযোগ, অন্যান্য পণ্যের চড়া দরের প্রভাব পড়ছে ফলমূলে। অথচ সরবরাহে কোনো ঘাটতি নেই। চলতি মাসে মোটাদাগে ফলের চাহিদা থাকবে ২০ রমজান পর্যন্ত।
এসজেড/
Leave a reply