সমঝোতা চুক্তির ৬ মাসেও খোলেনি মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার

|

গত বছরের ডিসেম্বরে স্বাক্ষরিত হয় সমঝোতা চুক্তি।

সমঝোতা চুক্তির ৬ মাস পেরিয়ে গেলেও মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানো শুরু হয়নি। রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা নির্ধারণকে কেন্দ্র করেই দেখা দেয় জটিলতা। বিষয়টি নিয়ে আলোচনার জন্য বৃহস্পতিবার (২ জুন) জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সবার স্বার্থ নিশ্চিত করে দ্রুত শ্রমবাজার খোলার পক্ষে জনশক্তি রফতানিকারকরা। প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী বলেন, দেশ ও শ্রমিকের স্বার্থ নিশ্চিত হলেই কর্মী পাঠানো শুরু হবে।

দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর মালয়েশিয়ায় কর্মী প্রেরণের বিষয়ে দু’দেশের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি হয় গত বছরের ডিসেম্বরে। কিন্তু এখনো শুরু হয়নি কর্মী পাঠানো। মূলত, রিক্রুটিং এজেন্সির সংখ্যা নির্ধারণ নিয়েই তৈরি হয় জটিলতা। চুক্তিতে না থাকলেও সীমিত সংখ্যক এজেন্সির মাধ্যমে কর্মী নিতে চায় মালয়েশিয়া। যা নিয়ে দেখা দেয় বিতর্ক। নানা কর্মসূচিও পালন করেন জনশক্তি রফতানিকারকদের দু’টি পক্ষ।

জনশক্তি রফতানিকারকরা তাকিয়ে আছেন জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকের দিকে। যা অনুষ্ঠিত হবে বৃহস্পতিবার। এ বৈঠকে বিষয়টির নিষ্পত্তি চান তারা। এ নিয়ে প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমদ জানিয়েছেন, সমঝোতা চুক্তির পর কর্মী না যাওয়াতে কোনো দায় নেই বাংলাদেশের। সমস্যা সমাধানে বাংলাদেশ বরাবরই আলোচনায় আগ্রহী।

মন্ত্রী বলেন, শ্রমিকের স্বার্থ নিশ্চিত হলেই মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেয়া হবে। তবে এ জন্য সবাই খোলা মনে আলোচনায় বসতে হবে বলেও মনে করেন তিনি। জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠকে অমীমাংসিত বিষয়ের সমাধান হবে বলেও আশা করেন প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী।

এসজেড/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply