অভিযানের পরও স্বস্তি ফেরেনি চালের বাজারে। এখনও ৬২ টাকার ওপরে মিনিকেটের দাম। আগের গতিতেই বাড়ছে মোটা চালের দর। ব্যবসায়ীরা বলছেন, রাজধানীর আড়তে জরিমানা করে লাভ হবে না। অভিযান চালাতে হবে উত্তরাঞ্চলের বড় মিলার ও কর্পোরেট কোম্পানির গুদামে। এদিকে, ফিশ ফিডের দাম বাড়ায় নতুন করে চড়া চাষের মাছের বাজার। যৌক্তিক কারণ ছাড়াই বেড়েছে আলুর দাম।
প্রশাসনের অভিযান বা অন্য কোনো উদ্যোগেই চালের বাজারের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না। বাজারে যোগান ভরপুর, তারপরও মিনিকেটের দাম কমেনি। ৮০ টাকার ওপরে দাম হওয়ায় নাজিরশাইলে হাতই দিচ্ছেন না কেউ। কমেছে পোলাও চালের বিক্রি। ব্যবসায়ীরা বলছেন, বড় কর্পোরেট গ্রুপকে চালের ব্যবসার অনুমোদন দেয়া ভুল ছিল।
এদিকে, মাছ বাজারে হাকডাক কম। দাম শুনে নাজেহাল বেশিরভাগ ক্রেতা। জানা গেলো, নদীর মাছের সরবরাহ আরও কমেছে। আগের চেয়ে কেজিতে অন্তত ২০ টাকা বেড়েছে চাষের প্রজাতির দর। ছোট আকারের তেলাপিয়া, নলা কিংবা পাঙাসের কেজি দেড়শ টাকা ছুঁইছুই। হাত দেয়ার জো নেই ইলিশেও।
কিছুটা স্বস্তির দেখা গ্রীষ্মকালীন সবজির দোকানে। পাইকারিতে ২০ থেকে ২৫ টাকায় বিকোচ্ছে ভেন্ডি, মুলা, পটল, চিচিঙ্গা। বেগুনের কেজি ৩০ টাকা। তবে হঠাৎ আলুর দাম চড়া। এর স্পষ্ট ব্যাখা নেই কারো কাছেই।
মুদি দোকানে বেশিরভাগ পণ্যের দরই চড়া। নতুন করে বেড়েছে তরল দুধের দাম।
এসজেড/
Leave a reply