মাত্র এক ঘণ্টায় পাড়ি দেয়া যাবে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে!

|

ফাইল ছবি

পদ্মা সেতুর ছয় কিলোমিটার বাদে বাকি ৫৫ কিলোমিটার অংশ চালু হয়ে গেছে এরইমধ্যে। ফলে পদ্মা সেতু চালু হলে কোনো ধরনের বাধা ছাড়াই ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে পাড়ি দেয়া যাবে মাত্র এক ঘন্টায়। এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যাত্রী এবং পণ্যবাহী গাড়িগুলোও পারবে রাজধানীতে প্রবেশ করতে।

পদ্মার ওপারের জেলাগুলোর রাজধানীর সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়েছে ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাধ্যমে। রাজধানীর যাত্রাবাড়ি থেকে শুরু হয়েছে এ এক্সপ্রেসওয়ে, পৌঁছেছে পদ্মার এপারে মাওয়ায়। এ অংশের দূরত্ব ৩৫ কিলোমিটার।

নদীর ওপারে জাজিরা থেকে ফরিদপুরের ভাঙ্গা পর্যন্ত ২০ কিলোমিটার পথ। পদ্মা সেতুর ছয় দশমিক এক কিলোমিটার, ৫৫ কিলোমিটারের এই এক্সপ্রেসওয়েকে দুই ভাগে বিভক্ত করেছে। যা পূর্ণতা পাবে সেতু চালু হলেই। নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ স্থাপিত হবে রাজধানীর সঙ্গে দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের।

দেশের মহাসড়কগুলোতে বিরতিহীনভাবে যাত্রী ও পণ্য পরিবহন করা সম্ভব না হলেও এ ঝামেলা থেকে মুক্ত এই এক্সপ্রেসওয়ে। যেসব স্থানে হাটবাজার, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, বাসস্ট্যান্ড রয়েছে, সেখানে উড়াল সড়ক তৈরি করে যোগাযোগ রাখা হয়েছে নির্বিঘ্ন। এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলাচলকারীদের জন্য বিভিন্ন স্পটে আছে প্রয়োজনীয় নির্দেশনাও।

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় ইন্টারচেঞ্জের মাধ্যমে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার গাড়ি এক্সপ্রেসওয়েতে প্রবেশ করতে পারবে।

/এসএইচ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply