শালিক ধরা ও বিক্রির অভিযোগে ভ্রাম্যমাণ আদালতে যুবক দণ্ডিত

|

পিরোজপুর প্রতিনিধি:

পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলায় ফাঁদ পেতে বন্য শালিক ধরা ও বিক্রির অভিযোগে মো. শহিদুল ইসলাম (৪৫) নামে এক ব্যক্তিকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে দণ্ড দেয়া হয়েছে। এসময় তার কাছ থেকে ৫টি শালিক পাখি উদ্ধার করে অবমুক্ত করা হয়।

সোমবার (২৯ আগস্ট) দুপুরে ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক লুৎফুন্নেসা খানম এ আদেশ দেন। মো. শহিদুল ইসলাম (৪৫) পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলার হোগলাবুনিয়া গ্রামের আ. রব খলিফার পুত্র।

পিরোজপুর বন বিভাগের রেঞ্চের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মিজানুর রহমান জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বন বিভাগের কর্মকর্তারা জানতে পারেন, জেলার ইন্দুরকানী উপজেলার হোগলাবুনিয়া গ্রামের শহিদুল ইসলাম ফাঁদ পেতে শালিক ধরে বিক্রি করে। তাই দুপুরে বন বিভাগের সদস্য শহিদুলের বাড়িতে অভিযান জালিয়ে ৫টি শালিক পাখিসহ শহিদুলকে আটক করা হয়।

পরে ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক লুৎফুন্নেসা খানমের আদালতে হাজির করলে বিচারক বন্য প্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ অনুযায়ী শহিদুলকে ৩ হাজার টাকা জরিমানা করেন এবং উদ্ধার ৫টি শালিক অবমুক্ত করে দেন।

/এডব্লিউ


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply