জামিনে মুক্তি পেয়েছেন যুবলীগের বহিষ্কৃত নেতা ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের সহযোগী ও যুবলীগের আরেক বহিষ্কৃত নেতা খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া। তার বিরুদ্ধে থাকা সাতটি মামলার প্রতিটিতেই জামিন পেয়েছেন তিনি।
খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়া ছাড়া পাওয়ার আগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের (বিএসএমএমইউ) কারা হেফাজতে ছিলেন। জামিন হলে সেখান থেকেই রাতে ছাড়া পান তিনি।
খালেদ ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সভাপতি এবং সম্রাটের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও মহানগর দক্ষিণ যুবলীগের বহিষ্কৃত সাংগঠনিক সম্পাদক। তার বিরুদ্ধে সম্রাটের হয়ে ক্যাসিনো চালাতেন ও চাঁদাবাজি করতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
গত ২২ আগস্ট সবশেষ মামলাটি থেকে জামিন পান সম্রাট। তখন তিনি বিএসএমএমইউতে ছিলেন। পরে ২৭ আগস্ট হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে আসেন তিনি। এরপর আজ জামিন পেলেন তার সহযোগী খালেদ।
২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর গ্রেফতার করা হয় সম্রাটকে। ওই দিনই গ্রেফতার হন খালেদসহ আরও ১১ জন। বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ, মানি লন্ডারিং, অস্ত্র, মাদক আইন ও জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনসহ খালেদের বিরুদ্ধে মোট সাতটি মামলা হয়।
/এডব্লিউ
Leave a reply