চড়ামূল্যে অপরিবর্তিত আছে চালের বাজার। আমদানির তেমন একটা ইতিবাচক প্রভাব নেই খুচরা বাজারে। বিক্রেতাদের অভিযোগ, শুল্ক ছাড়ের সুবিধায় ভারত থেকে চাল আসছে ঠিকই। কিন্তু তা সরাসরি বাজারে আসছে না। তাই দামে কোনো প্রভাব ফেলতে পারছে না।
অন্যদিকে, দাম বৃদ্ধির জন্য বরাবরের মতোই ধানের সংকটকে অজুহাত হিসেবে দেখাচ্ছেন মিল মালিকরা। অথচ সরকারি গুদামেও আছে পর্যাপ্ত মজুদ। তারপরও সহনীয় হচ্ছে না দাম। এমন পরিস্থিতিতে সীমিত আয়ের মানুষের ভোগান্তি বেড়েই চলেছে।
রাজধানীর বিভিন্ন বাজারে কয়েকজন ক্রেতা জানালেন, আগে যে চালের বস্তা ২২০০-২৫০০ টাকায় কিনতেন, তা দাম বেড়ে ৩ হাজার টাকা হয়। একমাসের ব্যবধানে হয় ৩ হাজার টাকা। যা এখন আবার কিনতে হচ্ছে ৩৮ শ’ টাকায়।
বিক্রেতাদের অভিযোগ, আমদানি করা চাল আগের মতো সরাসরি বাজারে আসছে না। চলে যাচ্ছে গুটিকয়েক কোম্পানি ও বড় মিলারের গুদামে। সেখানে নতুন করে প্যাকেটজাত হয়ে বেশি দামে বাজারে ছাড়া হচ্ছে।
রাজধানীর এক চাল বিক্রেতা বললেন, ভারত থেকে চাল এসেছে, আমরা শুনেছি। খুব একটা পাই না, পেলেও দাম কমছে না। টাকা দিলে চাল আছে, কিন্তু দাম কমে না।
উল্লেখ্য, গত এক মাসে সব ধরনের চালের দাম ৫-১৫ শতাংশ বেড়েছে।
/এমএন
Leave a reply