শেষ ১০ মিনিটে জয় ছিনিয়ে নিলো নেদারল্যান্ডস

|

ছবি: সংগৃহীত

নিজেদের প্রথম ম্যাচে ফেভারিট হিসেবে মাঠে নেমেছিলো নেদারল্যান্ডস। তবে পুরো ম্যাচেই নেদারল্যান্ডস গোলরক্ষককে ব্যস্ত রেখেছিল সেনেগাল ফরোয়ার্ডরা। তবে ম্যাচের শেষ মুহূর্তে নেদারল্যান্ডস মিডফিল্ডার ফ্রেংকি ডি ইয়ংয়ের দুর্দান্ত ক্রস থেকে মাথা ছুঁয়ে বল জালে জড়ান ফরোয়ার্ড কডি গ্যাকপো। অতিরিক্ত সময়ের শেষ মুহূর্তে ক্লাসেনের গোলে পূর্ণ ৩ পয়েন্ট নিয়ে বিশ্বকাপ যাত্রা শুরু করলো ডাচরা।

কাতারের আল-থুমামা স্টেডিয়ামে শুরুটা বেশ ভালোই করেছিল নেদারল্যান্ডস। সেনেগালের উপর আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলতে থাকে নেদারল্যান্ডস খেলোয়াড়রা। মুহুর্মুহু আক্রমণ চালানোর পরও কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পায়নি ডাচরা। ফ্র্যাঙ্কি ডি ইয়ংরা বারবারই পরাস্ত হয়েছেন সেনেগাল গোলরক্ষক মেন্ডির কাছে। প্রথমার্ধ গোলশূন্য ড্র নিয়ে বিরতিতে যায় দু’দল।

দ্বিতীয়ার্ধে দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়ায় সেনেগাল। একের পর এক আক্রমণ চালায় আফ্রিকান লায়নরা। ম্যাচের ৬০ মিনিটে বদলি খেলোয়াড় হিসেবে নামেন নেদারল্যান্ডসের স্ট্রাইকার মেমফিস ডিপাই। পূর্ণ ফিট না থাকায় ম্যাচের শুরুর একাদশে ছিলেন না তিনি।

ম্যাচের ৮৪ মিনিটে নেদারল্যান্ডস মিডফিল্ডার ফ্রেঙ্কি ডি ইয়ংয়ের দুর্দান্ত ক্রস থেকে মাথা ছুঁয়ে বল জালে জড়ান ফরওয়ার্ড কডি গ্যাকপো। অতিরিক্ত সময়ের শেষ মিনিটে কাউন্টার অ্যাটাকে ডিপের শট সেনেগালের গোলরক্ষক মেন্ডি রুখে দিলেও ফিরতি শটে বল জালে জড়ান ক্লাসেন। তাতে ব্যবধান বড় করে ডাচরা।

পুরো ম্যাচে ১৫ শট নেওয়া সেনেগাল খেলোয়াড়েরা গোলের দেখা পায়নি। বেশ কয়েকটি সুযোগ তৈরি করলেও বারবার নেদারল্যান্ডস গোলরক্ষক নোপার্টের কাছে ব্যর্থ হয় সেনেগালের ফরোয়ার্ডরা।

/আরআইএম


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply