৯৭ সেকেন্ডে ম্যাচের ভাগ্য ঘুরালেন এমবাপ্পে; ৯০ মিনিটে সমতা ২-২ গোলের

|

ছবি: সংগৃহীত

৫০ মিনিটে প্রথম কর্নার ফরাসিদের। এর আগে গোলের চেষ্টা তো দূরে থাকা। আর্জেন্টিনার রক্ষণে কোনো আক্রমণই করতে পারেনি বিশ্ব আসরের গেলো বারের চ্যাম্পিয়নরা।

৬০ মিনিটে ডি মারিয়ার ক্রস থেকে মেসি শট পোস্টে রাখতে পারলে হয়তো সেখানেও শেষ হয়ে যায় ফ্রান্সের শিরোপা ধরে রাখার আশা।

৯০ মিনিটের খেলায় ৭৯ মিনিট পর্যন্ত আর্জেন্টিনার পোস্টে কোনো শটই নিতে পারেনি ফ্রান্স। কিন্তু ৮০ মিনিট থেকে নাটকীয়ভাবে পাল্টে যায় ম্যাচের চিত্র।

৭৯ মিনিটে ডি বক্সের ভেতর কোলো মোয়ানিকে ফাউল করে বসেন ওটামেন্ডি। গোটা ম্যাচে যেখানে পোস্টেই শট নিতে পারছিল না ফ্রান্স। সেখানে স্পট কিক থেকে ফরাসিদের ম্যাচে ফেরান কিলিয়ান এমবাপ্পে।

কিন্তু মাত্র ৯৭ সেকেন্ডে পাল্টে যায় ম্যাচের গোটা চিত্র। গোল খেয়ে যেনো হারিয়ে যায় আর্জেন্টিনার রক্ষণ। থুরামের ক্রস থেকে কোলো মোয়ানির চিপে ফাঁকায় দাঁড়ানো এমবাপ্পে যেনো খুঁজে বের করে। গোটা ম্যাচে যে নিজের ছাড়া হয়ে ছিলেন, সেই এমবাপ্পে তাসের ঘরের মতো দুমড়ে মুচড়ে দেন আর্জেন্টিনার শিরোপা জয়ের স্বপ্ন। তার সাইড ভলি জালে জায়গা করে নিলে ম্যাচে সমতা ফেরে ২-২ গোলে। একই সাথে ৭ গোল করে মেসিকে পেছনে ফেলে শীর্ষ গোলদাতার জায়গা দখল করে নেন এই ফ্রেঞ্চম্যান।

অতিরিক্ত সময়ের শেষ মুহূর্তে মেসির শট লরিস হাত না ছোঁয়ালে হয়তো অতিরিক্ত সময়ে গড়াতো না ম্যাচ।

এর আগে প্রথমার্ধে পেনাল্টি থেকে মেসির গোলের পর ডি মারিয়ার দারুণ এক গোলে ২-০’তে এগিয়ে ছিলো আর্জেন্টিনা।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply