দেবী দূর্গার স্বামীর ঘরে ফিরে যাওয়ার দিন এলো ঘনিয়ে। তিন দিন আগেই কৈলাশ থেকে দেবীর অধিষ্ঠান হয় ঠাকুরঘরে।ঢাকের বোলে যেমন আছে আনন্দের জোয়ার, সেই সঙ্গে বাজছে বিষাদের সুরও। আজ মহানবমী, কাল বিদায় নেবেন দেবী। মণ্ডপে মণ্ডপে উলু-ধ্বনি, মন্ত্রপাঠ, কাসার-ঘণ্টা। আর সেসবে অংশ নিতে ভক্ত-অনুরাগীদের ভিড়।
সকালে বিহিত পূজার মধ্য দিয়ে দুর্গা মার কাছে প্রার্থনা, শুরু হয় নবমীর আনুষ্ঠানিকতা সনাতন ধর্মাবলম্বীরা তো বটেই, পূজার আনন্দে শামিল হয়েছেন অন্য ধর্মের মানুষও। অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের তারুণ্যের বিশ্বাস- এমন উৎসবে, বাড়বে সব ধর্মের মেল বন্ধন।
পূজা উদযাপনে এসেছে আধুনিকতার ছোয়া, পাল্টেছে পুরোনো অনেক ধারণা তেমনটাই জানালেন প্রবীণ ভক্তদের প্রত্যাশা, দেবী দুর্গা সবাইকে রাখবেন নিরাপদ আর সুন্দর। আগামী বছর আবার দর্শনের আশা নিয়ে শনিবার ভক্তরা মহামায়াকে বির্সজন দিবেন।
যখন উৎসবটা হয়ে যায় সব বাঙালির, তখন সেখানে আর কিছুই বাধ সাধতে পারে না। তাইতো মন্ডপে মন্ডপে পূজার আনন্দ ভাগ করে নিচ্ছে সবাই। এর মাঝে শারদীয় দূর্গোৎসব হয়ে উঠে আরো বেশি সার্বজনীন।
Leave a reply