লাল গালিচা পেতে রাখা হয়েছে। সেই সাথে গার্ড অব অনারের জন্য সেনাসদস্যেরাও প্রস্তুত। এমনকি কাতারে নিযুক্ত জার্মান রাষ্ট্রদূত লোথার ফ্রাইশলাডারও উপস্থিত ছিলেন বিমানবন্দরে। তবে অসুবিধা একটাই, জার্মান প্রেসিডেন্ট ফ্রাঙ্ক-ভাল্টার স্টেইনমায়ারকে আনুষ্ঠানিকভাবে অভ্যর্থনা জানাতে কাতারের কোনো সরকারি কর্মকর্তাই উপস্থিত ছিলেন না বিমানবন্দরে। এক প্রতিবেদনে জার্মান সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে এ খবর জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, নির্ধারিত সময়ের অল্প সময় আগেই বুধবার দোহায় অবতরণ করে জার্মান সামরিক বাহিনী বুন্ডেসভেয়ারের এয়ারবাস এ৩৫০ বিমানটি। প্রায় ৩০ মিনিট অপেক্ষা করার পর জার্মান রাষ্ট্রপ্রধানকে অভ্যর্থনা জানাতে আসেন কাতারের পররাষ্ট্র বিষয়ক রাষ্ট্র মন্ত্রী সুলতান আল-মুরাইচাই। মূলত, কাতার কর্তৃপক্ষের সাথে হামাসের হাতে বন্দি জার্মান নাগরিকদের ছাড়ানোর দিকটি আলোচনা করতেই কাতারে পৌঁছান জার্মান প্রেসিডেন্ট।
তবে বুধবারের এই ঘটনা হয়তো জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেয়ারবকের সাম্প্রতিক বক্তব্যের প্রভাব বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
এর আগে, অক্টোবরে আল থানির বার্লিন সফরের আগে জার্মান গণমাধ্যম জেডডিএফকে বেয়ারবক বলেন, সন্ত্রাসকে এভাবে সমর্থন করা আমরা মানি না। এই সন্ত্রাসবাদকে ঠেকাতে কাতারের মত রাষ্ট্রেরও একটা দায়িত্ব রয়েছে।
/এআই
Leave a reply