তালিকাভুক্ত কোম্পানির শেয়ার দরে আরোপিত ফ্লোর প্রাইস বা সর্বনিম্ন দরসীমা নির্বাচনের পর তুলে নেয়ার চিন্তাভাবনা করছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। এ সিদ্ধান্ত কার্যকরের পর যাতে বিরূপ পরিস্থিতি তৈরি না হয় এজন্য ব্রোকারেজ হাউস, মার্চেন্ট ব্যাংক ও সম্পদ ব্যবস্থাপকদের পরামর্শ চাওয়া হয়েছে।
ফ্লোর প্রাইস তুলে দেয়া হলে যদি আতঙ্কে শেয়ার বিক্রির চাপ আসে, তা মোকাবেলার জন্য ১০০ কোটি টাকার ঋণ তহবিল প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চাইলে ব্রোকার বা মার্চেন্ট ব্যাংক সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ সুদে ঋণ নিতে পারবে। তবে ঋণের সমপরিমাণ অর্থ নিজস্ব তহবিল থেকে বিনিয়োগের শর্ত থাকবে।
দরপতন ঠেকাতে ২০২২ সালের ২৮ জুলাই সব শেয়ারের দরে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি। এরপর ওই বছরের ২১ ডিসেম্বর ১৬৮ শেয়ার থেকে তা প্রত্যাহার করা হলেও শেয়ারগুলোর ক্রমাগত দরপতন দেখে ২০২৩ সালের ১ মার্চ পুনরায় সব শেয়ারে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করা হয়।
এর আগে, করোনা মহামারির শুরুতে ২০২০ সালের ১৮ মার্চ প্রথম সব শেয়ারের দরে ফ্লোর প্রাইস আরোপ করে বিএসইসি।
/এমএন
Leave a reply