নওগাঁর মাঠে ‘বাহুবলী’ টমেটো!

|

নওগাঁর মাঠে বাহুবলী টমেটো! দেখতে দেশীয় জাতের মতোই। এটি চাষাবাদে ভাগ্য বদলেছে এক চাষির। তার দাবি, আধুনিক মালচিং প্রযুক্তি অনুসরণে উৎপাদন খরচ হয়েছে কম বেড়েছে ফলনও। পেয়েছেন ভালো বাজার দরও।

এটিই চাষ করছেন নওগাঁর তিলকপুর গ্রামের চাষি আব্দুর রহমান। ১ বিঘা জমিতে অগ্রহায়ণে চারা রোপণ। দেড় মাসেই গাছে ফুল ও ফল আসে। বাজারে চাহিদাও বেশি। ৪ মাসেই প্রায় ৯০ মন ফলন মিলেছে। বিক্রি হয়েছে দেড় লাখ টাকায়।

চাষাবাদে ব্যবহার হয়েছে আধুনিক মালচিং প্রযুক্তি। সেচ ও বালাইনাশকের খরচ কমেছে। আগাছা মুক্ত ক্ষেতে তাই ফলন হয়েছে ভালো।

কৃষি কর্মকর্তারা বলেছন, বাহুবলী আধুনিক জাত। উৎপাদন বাড়াতে চাষাবাদেও আধুনিক প্রযুক্তি ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। ক্ষেত থেকে আরও অন্তত দুই মাস ফলনের আশা আব্দুর রহমানের। এতে আগ্রহী হচ্ছেন অন্য চাষিরাও।

এটিএম/


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply