মিউনিখ থেকে স্টুটগার্ট, শেষ হলো টনি ক্রুস অধ্যায়ের

|

২০১০ সালের ৩ মার্চ। বায়ার্ন মিউনিখের বিখ্যাত মাঠ আলিয়াঞ্জ অ্যারেনায় আর্জেন্টিনার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচের ৬৭তম মিনিটে থমাস মুলারের বদলি হিসেবে মাঠে নামে এক তরুণ। সময়ের সাথে ডিম্যানশিফটদের মাঝমাঠের ভরসা হয়ে ওঠা সেই তরুণ ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ খেললেন আজ।

চলতি বছরের মে মাসেই তিনি জানিয়েছিলেন তার অবসরের খবর। রিয়াল মাদ্রিদের হয়ে সবশেষ মৌসুম শেষ করার পরেই ঘোষণা দিয়েছিলেন ইউরোপিয়ান চ্যাম্পিয়নশিপ শেষেই নিজের বুটজোড়া তুলে রাখবেন তিনি।

তাই ইউরোর গ্রুপ পর্বে পেরিয়ে জার্মানি যখনই নকআউটে পৌঁছালো, সেদিন থেকে প্রতিটা ম্যাচই যেন জার্মানির পাশাপাশি ক্রুসেরও ক্যারিয়ারের নকআউট গেম হিসেবেই দেখছিল সবাই। অবশেষে ইউরোর কোয়ার্টার ফাইনালে জয়রথ থামে জার্মানদের। স্পেনের কাছে অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো সেই খেলায় ২-১ ব্যবধানে পরাজিত হয় তারা। শেষ হয়ে যায় জার্মানির ইউরো অভিযান। সেইসাথে ইতি ঘটে টনি ক্রুসের আন্তর্জাতিক ও সামগ্রিক ফুটবল ক্যারিয়ারের।

ক্যারিয়ারের সবচেয়ে বড় অর্জন জার্মানদের হয়ে ২০১৪ বিশ্বকাপ জয়। খেলেছেন বায়ার্ন মিউনিখ ও রিয়াল মাদ্রিদের হয়েও।

/এমএইচআর


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply