চাঁদাবাজির অভিযোগে পুলিশের কয়েকজন উপ পরিদর্শকসহ (এসআই) ১২ জনের নামে চাঁদাবাজির মামলা দায়ের করেছেন আব্দুল হান্নান নামের এক ব্যবসায়ী।
মেহেরপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে সুষ্ঠু তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) কুষ্টিয়াকে নির্দেশনা দিয়েছেন। তবে মামলার বাদি একজন মাদক ব্যবসায়ী বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
রোববার (০৯ জুন) মেহেরপুর আদালতে এ মামলার শুনানি শেষে আদেশ দেন সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাহীনুজ্জামান।
এসআই মকবুল হোসেন, এসআই মোস্তাক আহম্মেদ, এএসআই গোপাল চন্দ্র ও এনামুল হক, কনস্টেবল পান্না শিকদার, করমদি গ্রামের আনারুল মেকার ও তার ছেলে শরিফুল এবং শরিফুলের স্ত্রী স্বপ্না খাতুন, একই গ্রামের মাগরেব আলী, টিপু সুলতান, সাহারুল ইসলাম এবং আবেদ আলীকে মামলার আসামি করা হয়েছে।
জানা গেছে, গাংনী উপজেলার করমদি গ্রামের স্যালোমেশিন পার্টস বিক্রেতা আব্দুল হান্নান পুলিশ কর্তৃক গ্রেফতার পুর্বক চাঁদা আদায়ের অভিযোগ তুলে মামলাটি দায়ের করেন।
মেহেরপুর পুলিশ সুপার মোস্তাফিজুর রহমান (পিপিএম) বলেন, মামলা দায়েরের বিষয়টি আমি শুনেছি। সুষ্ঠু তদন্ত হোক এটা আমরাও চাই।
মামলার বাদির বিষয়ে তিনি বলেন, সে একজন মাদক ব্যবসায়ী। মাদকসহ গ্রেফতার হয়ে হাজতবাসের পর সম্প্রতি সে জামিনে মুক্তি পেয়েছে। তার নামে বিভিন্ন থানায় মাদকের তিনটি মামলা রয়েছে।
Leave a reply