সারা দেশে আরও অবনতি হয়েছে বন্যা পরিস্থিতির। বেড়েছে বেশিরভাগ নদ-নদীর পানি। এতে প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন এলাকা।
কুড়িগ্রামে ধরলা-ব্রহ্মপুত্র পাড়ে নতুন করে পানিবন্দি ২ লাখেরও বেশি মানুষ। যমুনার পানি বেড়ে জামালপুরে প্লাবিত হয়েছে চল্লিশটি গ্রামের প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ।
নতুন করে প্লাবিত হয়েছে শেরপুরে ঝিনাইগাতী, নালিতাবাড়ি ও নকলার ৫৫টি গ্রামও।
লালমনিরহাটে তিস্তার পানি বিদৎসীমার ওপরে থাকলেও বন্যা পরিস্থিতি অপরিবর্তিত রয়েছে।
গাইবান্ধায় চার উপজেলার বেশিরভাগ চরাঞ্চল ডুবেছে। পানিবন্দি হয়েছে অন্তত ২০ হাজার মানুষ।
নেত্রকোণায় সোমেশ্বরীর পানি অপরিবর্তিত থাকলেও বেড়েছে কংসের পানি। নতুন করে জলমগ্ন প্রায় তিন ইউনিয়ন। সিলেটেও তিন উপজেলার নিম্নাঞ্চলে পানি ঢুকেছে।
Leave a reply