শেয়ারবাজার কারসাজি করে অর্থ আত্মসাৎ ও অর্থ পাচারের অভিযোগে বিএসইসির চেয়ারম্যান ড. এম খায়রুল হোসেনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান কার্যক্রম শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক।
অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন গোষ্ঠির যোগসাজশে দুর্বল কোম্পানির প্রাথমিক গণপ্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছেন বিএসইসির চেয়ারম্যন। এর মাধ্যমে অর্থ পাচারের সুযোগ তৈরি হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা গেছে, ৭ আগস্ট সংস্থাটির পক্ষ থেকে বিএসইসির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। অতীব গোপনে খায়রুল হোসেনের ‘অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের’ ঘটনা অনুসন্ধানে দুদকের একজন সহকারী পরিচালককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পদে থাকা অবস্থায় বিএসইসির চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধানের উদ্যোগ এটাই প্রথম। এর আগে দুদক বিএসইসির কোনো চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারে অনুসন্ধান করেনি।
২০১০ সালে শেয়ারবাজার কেলেঙ্কারির পর ২০১১ সালে বিএসইসি পুনর্গঠন করা হয়। ওই বছরের ১৫ মে সংস্থাটির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান খায়রুল হোসেন। বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার আগে তিনি রাষ্ট্রীয় বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশের (আইসিবি) চেয়ারম্যান ছিলেন। সর্বশেষ ২০১৮ সালের মে মাসে তিনি বিএসইসির চেয়ারম্যান হিসেবে তৃতীয় মেয়াদে নিয়োগ পান।
Leave a reply