আবরার ফাহাদ শুধু এখন স্মৃতি। পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে তাকে। ফাহাদ বুয়েটের তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের (১৭তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী। শের-ই–বাংলা হলের ১০১১ নম্বর কক্ষে থাকতেন।
সেই রুমে সবাই আছে। পরে আছে আবরারের ব্যবহৃত জিনিসপত্র। ফাহাদ লেখা ট্রাংকটাও পরে আছে। পরে আছে পড়ার টেবিল। সবই আছে শুধু নেই আবরার। বেঁচে থাকলে হয়তো এই চেয়ারে বসেই পড়াশোনায় ব্যস্ত থাকতেন।
এই কক্ষ থেকে হয়তো কয়েকদিন পর আবরারের স্মৃতি চিহ্ন মুছে যাবে। নতুন হয়তো কেউ আসবে যাবে। আবার কেউ হয়তো আবরারের মতো নিষ্ঠুরতার শিকারও হতে পারে।
আজ আবরারের রুম নিশ্চুপ। ভয়ঙ্কর স্মৃতি নিয়ে পড়ে আছে খাট। এসব নির্জীব-প্রাণহীন চেয়ার টেবিল, আসবাব পত্র কথা বলতে পারলে হয়তো অনেক কথা জানা যেতো। শতশত স্মৃতি আর না বলা কথা নিয়ে পড়ে আছে রুম, রুমের আসবাবপত্র। শুধু নেই আবরার।
Leave a reply