বিশ্বের সব দেশে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধ করে দেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার। নভেম্বর থেকেই কার্যকর হবে এ নীতিমালা। এরই মধ্যে খবরটি তোলপাড় ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে।
বুধবার টুইটারের প্রধান নির্বাহী জ্যাক ডোর্সি টুইট বার্তায় বলেন, বাণিজ্যিক বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে ইন্টারনেট যতোটা প্রভাবশালী, রাজনীতির জন্য ততোটাই ঝুঁকিপূর্ণ। জনসমর্থন অর্জন করে নেয়ার বিষয়, এটা কিনে নেয়ার জিনিস নয়। এর আগে অবশ্য টুইটারের সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী ফেসবুক রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন প্রচার বন্ধে অস্বীকৃতি জানায়। টুইটারের এ সিদ্ধান্ত এরই মধ্যে প্রভাব ফেলেছে যুক্তরাষ্ট্রের ২০২০ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণায়।
প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পুনঃনির্বাচনী শিবির বলছে, কনজারভেটিভদের থামিয়ে দেয়ার অপকৌশল এটি। অন্যদিকে, সিদ্ধান্তে সাধুবাদ জানিয়েছে বিরোধী দল ডেমোক্রেটিক পার্টি।
Leave a reply