রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পে বালিশ কাণ্ডসহ অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৩৩ প্রকৌশলীকে তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক।
দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে পাঠানো এক নোটিশে তাদেরকে কমিশনের উপ-পরিচালক মো. নাসির উদ্দিন আগামী ৬ থেকে ১৩ নভেম্বরের মধ্যে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য হাজির হতে বলেছেন। তাদের জন্য সময় ও তারিখ নির্ধারণ করে পাঠানো হয়েছে চিঠি। মূলত প্রকল্পের নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুর রহমান ও অন্যান্যদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের কথা উল্লেখ করা হয়েছে ওই চিঠিতে।
যে ৩৩ জনকে ডাকা হয়েছে তাদের মধ্যে ২৯ জন গণপূর্ত অধিদফতরের। ৪ জন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের অধীন রূপপুর প্রকল্পের।
গণপূর্ত অধিদফতরের কর্মকর্তারা হলেন- পাবনা গণপূর্ত বিভাগের সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মাসুদুল আলম, উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মো. তারেক, মো. তাহাদুজ্জামান, মো. কামরুজ্জামান, মো. মোস্তফা কামাল, মো. আবু সাঈদ, মো. ফজলে হক, মো. শরীফুল ইসলাম, আহমেদ সাজ্জাদ খান, সুমন কুমার নন্দী, মো. শাহীন উদ্দিন, মো. আমিনুল ইসলাম, জাহিদুল করিম, রাজশাহী গণপূর্ত সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী একেএম জিল্লুর রহমান, উপসহকারী প্রকৌশলী খন্দকার মো. আহসানুল হক, খোরশেদা ইয়াছবিরা, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. নজিবুর রহমান, মো. শফিকুর রহমান, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. আলমগীর হোসেন, শাহনাজ আক্তার, সাবেক সহকারী প্রকৌশলী মো. মকলেসুর রহমান, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আশরাফুল ইসলাম, সাবেক নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নুরুল ইসলাম, পাবনা সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী দেবাশীষ চন্দ্র সাহা, সহকারী প্রকৌশলী রাকিবুল ইসলাম, মো. রওশন আলী, উপসহকারী প্রকৌশলী মো. শফিউজ্জামান, রওশন আলী ও মো. রফিকুজ্জামান।
অপরদিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের রূপপুর প্রকল্পের চার কর্মকর্তা হলেন- প্রকল্প পরিচালক ড. শৌকত আকবর, উপপ্রকল্প পরিচালক মো. হাসিনুর রহমান, উপসহকারী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান ও মো. মাহবুবুর রহমান।
Leave a reply