মোবাইল কোর্ট পরিচালনার পর দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের আদেশের কপি দ্রুত প্রদানের জন্য ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সাপোর্ট দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি সরকারকেও এই বিষয়ে নজর দেয়ার নির্দেশ।
মোবাইল কোর্ট পরিচালনার পর দণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সার্টিফায়েড কপি না দেয়ার বিষয়ে রোববার সকালে র্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট সারওয়ার আলমকে তলবের পর বিচারপতি ইনায়েতুর রহিম এই নির্দেশ দেন।
এর আগে সাজা দেয়ার চার মাস পরেও আদেশের কপি দেয়ার ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে গত ১৭ নভেম্বর রিটটি করেন মো মিজান মিয়া। পরে গত ১৮ নভেম্বর আদালত র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলমকে তলব করেন।
হাইকোর্টের তলবে হাজির হয়েছেন র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারোয়ার আলম। ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা দেয়ার পর এক ব্যক্তিকে চার মাসেও আদেশের কপি না দেয়ার ব্যাখ্যা দিতে তাকে তলব করেন হাইকোর্ট।
রোববার (১ ডিসেম্বর) নির্ধারিত দিনে হাইকোর্টের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে গত ১৮ নভেম্বর র্যাবের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারোয়ার আলমকে তলব করেন হাইকোর্ট।
সাজা দেয়ার চার মাস পরও আদেশের কপি দেয়ার ক্ষেত্রে নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করে মো. মিজান মিয়া ১৭ নভেম্বর রিটটি করেন। এর আগে চলতি বছরের ১৮ জুলাই অভিযান চালিয়ে র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত মিজান মিয়াকে এক বছরের কারাদণ্ড দেন।
নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জের তপু এন্টারপ্রাইজ নামের একটি পশুখাদ্য প্রস্তুতকরণ কারখানার ব্যবস্থাপক মিজান। রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী এম সাখাওয়াত হোসেন খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায়।
সূত্র : জাগো নিউজ
Leave a reply