হঠাৎ বৃষ্টিপাতে পৌষে বেড়েছে শীতের তীব্রতা। কনকনে ঠাণ্ডায় চরম বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ। আবহাওয়া অফিস বলছে, বৈরি আবহাওয়া আরও একদিন থাকতে পারে। এতে দুশ্চিন্তা বেড়েছে কৃষকের।
মধ্য পৌষে হঠাৎই বৃষ্টি। কখনো গুঁড়িগুঁড়ি আবার কখনও ঝরছে ভারি লয়ে। বৃষ্টিপাতের সাথে হিমেল বাতাসের দাপটে নেমেছে তাপমাত্রার পারদ। হাড় কাঁপানো শীতে জবুথবু প্রকৃতি।
অনেকে বেলা পর্যন্ত দেখা মেলেনি সূর্যের। ফলে আরও ছোট হয়ে আসে দিনের পরিধি। এর মধ্যেই রুটি-রুজির সন্ধানে নামে খেটে খাওয়া মানুষ। কষ্টের কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন অনেকে।
শীত আর বৃষ্টিতে চরম বিপাকে হতদরিদ্র ও ছিন্নমূল মানুষ। ঠাণ্ডাজনিত শ্বাসকষ্ট, নিউমোনিয়াসহ নানা রোগে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে হাসপাতালগুলোতে। টানা বৃষ্টিপাতে চিন্তার ভাজ কৃষকের কপালে।
আবহাওয়া অফিস বলছে, পশ্চিমা লঘু চাপের ফল এসব। এই অবস্থা থাকতে পারে আরও একদিন। শুক্রবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ায়।
Leave a reply