শীর্ষে থাকা পাকিস্তানের চেয়েও এগিয়ে ৯-এ থাকা বাংলাদেশ!

|

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তান যখন টি-টোয়েন্টিতে র‍্যাঙ্কিংয়ের ১ নম্বর দল তখন বাংলাদেশের অবস্থান ৯ নম্বরে। তবে একটি জায়গায় এগিয়ে আছে মাহমুদউল্লাহরা। সেটি হলো ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা। অন্যদিকে, রান কিংবা উইকেটে প্রায় সমান অবস্থানে দু’দল।

পরিসংখ্যান বলছে, বাংলাদেশ দলের ১৫ সদস্য মিলে ৩৭০ টি-টোয়েন্টি খেলেছেন, পাকিস্তানের ক্ষেত্রে সংখ্যাটি ৩৫৩। দুই অধিনায়কের অভিজ্ঞতার পার্থক্যটাও দেখার মতো, বাংলাদেশের অধিনায়ক মাহমুদুল্লাহর থেকে ৯ বছরের ছোট বাবার আজমের বয়স ২৫। তবে রিয়াদের ৮৩ ম্যাচে মাহমুদউল্লাহর রান ১৪৩০ হলে মাত্র ৩৬ ম্যাচে সেটি প্রায় ছুঁ ফেলেছেন বাবর আজম। তার রান ১৪০৫।

দুই দলের দুই অভিজ্ঞ ক্রিকেটার তামিম ইকবাল আর শোয়েব মালিকের বয়সের পার্থক্য ৭। ৭৫ ম্যাচে তামিমের রান ১৬১৩, আর ১১১ ম্যাচে শোয়েবের ২২৬৩। অভিজ্ঞতা বিবেচনায় শোয়েব মালিকই পাকিস্তানের তুরুপের তাস।

দু’দলেই একশোর বেশি স্ট্রাইক রেট আছে ৬ জনের। বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে সবেচেয়ে বেশি স্ট্রাইক রেট লিটন দাসের- ১৩৮। অন্যদিকে, পাকিস্তানের ইফতেখারের স্ট্রাইকরেট ১৪৪। সৌম্যর ৬ উইকেটের সাথে রান যেখানে ৭৯১। সেখানে ইমাদ ওয়াসিমের ৪২ উইকেট; রান ২৬১।

দলের ১৫ জন মিলে বাংলাদেশের মোট রান ৫২৫৪ আর উইকেটে শিকার ১৮৩। বিপরীতে পাকিস্তানের করেছে মোট ৬৩০২ রান আর উইকেট ১৮৭।

পাকিস্তানের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারী মোহাম্মদ হাফিজ, অন্যদিকে টাইগার মোস্তাফিজের সংগ্রহ ৫২ উইকেট। স্বাগতিকদের ৪ অভিষেকের বিপরীতে টাইগাররদের নতুন মুখ হাসান মাহমুদ।


সম্পর্কিত আরও পড়ুন




Leave a reply