ক্যান্টনমেন্ট রেলস্টেশন থেকে কুড়িল পর্যন্ত রেললাইনের আশপাশের নিরাপত্তার দায়িত্ব পেয়েছে ধর্ষক মজনুর বন্ধু মাসুদ!
১ মাস পর কী সেখানকার অবস্থা অনুসন্ধান করতে যেয়ে দেখা যায় ঠিক আগের সব জায়গায় একটু গোপনে আবারও শুরু হয়েছে দেহব্যবসা, সঙ্গে মাদকের কেনাবেচা। ঘুরেফিরে আবারও অনিরাপদ বনানী থেকে কুড়িলের সে রাস্তা।
ধর্ষক মজনু গ্রেপ্তারের পর সাঁড়াশি অভিযানে অনেকেই সটকে পড়ে। সে এলাকার নিরাপত্তার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে যাকে, সে আবার মজনুর বন্ধু।
সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত দেখা নেই টহল পুলিশেরও। পাথচারি নিরাপত্তায় ঢাকঢোল পিটিয়ে নেয়া শক্ত পদক্ষেপের পাশাপাশি নিয়মিত নজরদারির পরামর্শ নগরবাসীর।
যদিও পুলিশের দাবি তিন থানার সমন্বয়ে গঠন করা হয়েছে আলাদা টিম। সাঁড়াশি অভিযানে উচ্ছ্বেদ করা হয়েছে সব।
Leave a reply