ঢাকঢোল পিটিয়ে উচ্ছেদের পর ভাসমান যৌনকর্মীরা এখন আরও অভিজাত এলাকায়। গুলশান লেক আর ল্যাম্পপোস্টের বাইরে থাকা কুড়িল টু বিমানবন্দর এলাকায় জায়গা করে নিয়েছে তারা। পাশাপাশি দেদারসে চলছে মাদক ব্যবসা আর ছিনতাই।
খিলক্ষেতের পর এয়ারপোর্ট পর্যন্ত ফুটপাতে নেই কোন ল্যাম্পপোস্ট। উল্টোপাশে রেললাইনে উচ্ছ্বেদ অভিযানের পর এটুকু অন্ধকারেই জায়গা করে নিয়েছেন ভাসমান যৌনকর্মীরা।
বদলায়নি কূটনীতিক ঘেরা অভিজাত এলাকা গুলশান লেকের পার। কোথাও আলো কোথাও অন্ধকার। সন্ধ্যে নামলেই লেকপাড়ের বাঁকগুলোয় চাদরঘেরা অস্থায়ী ঘর। দখল: হিজড়ে যৌনকর্মীদের।
অর্থনৈতিক ভারসাম্যহীনতায় সামাজিক অবক্ষয় মনে করছে পুলিশ। নজরদারি এক সংস্থার হাতে থাকলে যখন-তখন সমাধান সহজ বলে মনে করেন জোনাল কর্মকর্তা।
ডিএমপির গুলশান জোনের উপ-পুলিশ কমিশনার সুদীপ কুমার চক্রবর্ত্তী বলেন, অর্থনৈতিক ভারসাম্যহীনতার কারণের এসব সামাজিক অবক্ষয়। তবে নজরদারি একটি সংস্থার হাতে থাকলে এসব প্রতিরোধ করা সহজ হতো।
Leave a reply