নিম্ন আদালতের বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট আজ আপিল বিভাগে উপস্থাপন করা হয়েছে। শুনানি শেষে তা গ্রহণ করেছেন আপিল বিভাগ। মন্তব্য করেছেন, শৃঙ্খলাবিধিতে ‘সুপ্রিমেসি’ সুপ্রিম কোর্টেরই কাছে থাকলো।
নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার সময় বিভিন্ন ভুল শাস্তি ও ক্ষমতার অপব্যবহার উদ্বেগজনক উল্লেখ করে আপিল বিভাগ বলেন, মাসদার হোসেন মামলার রায় যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে। এ প্রসঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে লক্ষ্মীপুর ও দিনাজপুরের দুটি ঘটনার উল্লেখ করেন আদালত।
শৃঙ্খলাবিধিতে বিচার বিভাগের ক্ষমতা ভারসাম্য প্রসঙ্গে আপিল বিভাগ বলেন, প্রত্যেক বিধিতে সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শের কথা বলা হয়েছে। অথচ, গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে সব ক্ষমতা আমরা দিয়ে দিয়েছি।পুরো বিধি পড়ে এটাই স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়, সুপ্রিম কোর্টের পরামর্শ ছাড়া সরকার কিছুই করতে পারবে না।
এই শৃঙ্খলাবিধিতে সুপ্রিমেসি সুপ্রিম কোর্টেরই থাকলো বলে মন্তব্য করে আপিল বিভাগ বলেন, আগে কোনো বিধি ছিল না। এই বিধির মাধ্যমে সুপ্রিম কোর্টের ক্ষমতা সুস্পষ্ট হলো।
Leave a reply