লিফটের বাটন চাপার মাধ্যমেই নাকি চীনে ছড়িয়েছে, করোনাভাইরাস। কিন্তু, বহুতল ভবন হেঁটে ওঠা বা লিফট বন্ধ রাখা অসম্ভব ব্যাপার! তাই, ব্যতিক্রমী নানা পন্থা বের করলো দেশটির অধিবাসীরা। একইসাথে, পথচারীদের শরীরের তাপমাত্রা পর্যবেক্ষণে নিরাপত্তাকর্মী ব্যবহার করছে বিশেষ, হেলমেট।
চীনে গেলো ৩ মাসে করোনাভাইরাস ছড়িয়েছে বিদ্যুৎ গতিতে। দেশটিতে, প্রাণঘাতী মহামারীতে আক্রান্ত হওয়ার অন্যতম কারণ ভাবা হয়, লিফট ব্যবহারকে।
অবশ্য, লিফট ব্যবহার করেও আক্রান্ত না হবার কিছু পন্থা বের করেছে, চীনারা। লিফটের সাথেই থাকছে টুথপিক। থাকছে গ্যাস লাইটারও; শুধু ব্যবহারের পর লাইটার জ্বালিয়ে রাখলেই হলো। ব্যাস! মরে যাবে সব জীবাণু।
করোনাভাইরাসের প্রধান উপসর্গ- জ্বর। একারণে, দেশটির ট্র্যাফিক পুলিশরা ব্যবহার করছেন নিত্যনতুন প্রযুক্তি। তাদের মাথার হেলমেটেই যুক্ত করা হয় থার্মোমিটার ও ক্যামেরা। স্মার্ট হেলমেটেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে উঠবে প্রত্যেকের শরীরের তাপমাত্রা, অসুস্থতার প্রাথমিক তথ্য।
এর আগে কারো ব্যক্তিগত তথ্য বের করার জন্য এই প্রযুক্তি ব্যবহার করতো চীন। এবার, তা ব্যবহৃত হচ্ছে শরীরের তাপমাত্রা পরিমাপে।
Leave a reply