সাধারণ সর্দি-কাশি-শ্বাসকষ্টের ওষুধ দিয়েই চলছে বেশিরভাগ করোনা রোগীর চিকিৎসা। কিছু ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বিবেচনায় দেয়া হচ্ছে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও এজিথ্রোমাইসিন গ্রুপের কিছু ঔষধ। করোনা বিষয়ক টেকনিক্যাল কমিটি, সুস্থ হওয়া রোগীর রক্তের প্লাজমা ব্যবহার করেও আক্রান্তদের চিকিৎসার পরিকল্পনা করছে। কমিটির সদস্য ও ঢাকা মেডিকেলের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা ও উন্নত দেশের চিকিৎসা ফর্মুলা এক্ষেত্রে অনুসরণ করা হচ্ছে।
চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপে বেশ কিছু ওষুধ প্রয়োগ করে রোগীরা ভালো ফল পেয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও এজিথ্রোমাইসিন গ্রুপের কিছু ঔষধ। মুলত ম্যালেরিয়া ও আথ্রাইটিস রোগের চিকিৎসায় এসব ঔষধ ব্যবহৃত হলেও করোনা রোগীদের চিকিৎসায় বাংলাদেশও অনুসরন করছে আক্রান্ত দেশগুলোর ফর্মুলা।
চিকিৎসকরা বলছেন, হাইড্রোক্সিক্লোরোকুইন ও এজিথ্রোমাইসিন গ্রুপের ঔষধ দেশে তৈরী হয়। মজুদও কম না। এর বাইরে করোনা বিষয়ক টেকনিক্যাল কমিটি, সুস্থ্য হওয়া রোগীর রক্তের প্লাজমা সংগ্রহ করে চিকিৎসার পরিকল্পনা করছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থাও এই চিকিৎসা পদ্ধতির স্বীকৃতি দিয়েছে।
ঢাকা মেডিকেলের অধ্যক্ষ বলছেন, করোনার প্রতিষেধক আবিস্কৃত না হওয়ায় প্রচলিত চিকিৎসাই এখন রোগীদের সুস্থ্য রাখার একমাত্র উপায়।
Leave a reply