কক্সবাজারের টেকনাফে পাওয়া পতঙ্গ, পঙ্গপাল নয়, ঘাসফড়িয়ের একটি প্রজাতি। প্রাথমিকভাবে এ অভিমত কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিশেষজ্ঞ দলের।
খামারবাড়ির উপ পরিচালক মো. রেজাউল ইসলামের নেতৃত্বে ১০ সদস্যের একটি টিম সকালে লম্বরীতে পৌঁছায়। পরে ব্রিফিং করেন কমিটির সদস্য ড. নির্মল কুমার দত্ত।
তিনি জানান, এরইমধ্যে পতঙ্গের নমুনা সংগ্রহ করে গবেষণাগারে পাঠানো হয়েছে। পরীক্ষার-নিরীক্ষার পর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত জানানো হবে। আপাতত এই পতঙ্গ নিয়ে আতঙ্কিত না হওয়ার আহ্বান জানান ড. নির্মল। এর আগে, গতকাল কৃষি বিভাগের উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে একটি দল পতঙ্গের অস্তিত্ব পাওয়া এলাকা পরিদর্শন করে। সাথে ছিল জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার তিন প্রতিনিধি।
Leave a reply