পহেলা জুলাই থেকে ইউরোপে ১৪টি ‘নিরাপদ’ রাষ্ট্রের নাগরিকেরা প্রবেশ করতে পারবে। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ঘোষিত তালিকা থেকে বাদ পড়েছে যুক্তরাষ্ট্র, ব্রাজিল আর চীনের নাগরিকেরা।
এছাড়া নিরাপদ দেশের তালিকায় রয়েছে- আলজেরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, জর্জিয়া, জাপান, মন্টেনিগ্রো, মরক্কো, নিউজিল্যান্ড, রুয়ান্ডা, সার্বিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, থাইল্যান্ড, তিউনিসিয়া এবং উরুগুয়ে।
কূটনীতিকরা জানিয়েছেন, ইইউ’র এই তালিকায় চীনকে অন্তর্ভুক্ত করবে, যদি চীনের সরকারও একই ভাবে ইউরোপীয় পর্যটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা তুলে দেয়।
ইউরোপের নাগরিকদের জন্য ইইউ’র সীমান্ত কড়াকড়ি তুলে নেওয়া হয়েছে। ব্রিটিশ পর্যটকদের জন্য ব্রেক্সিট চুক্তির আলোচনার অধীনে নতুন নিয়মে করা হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বর ব্রেক্সিট হস্তান্তর প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের বাসিন্দারা ইউরোপের নাগরিকের সমান মর্যাদাই পাবেন। যে কারণে সাময়িক ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞার আওতায় পড়বেন না ব্রিটিশ নাগরিক এবং তাদের পরিবারের সদস্যরা।
নিরাপদ দেশের নতুন যে তালিকা করা হয়েছে সেটিতে পরে আরও পরিবর্তন আসতে পারে বলা হয়েছে।
এর আগে ইউরোপের শেনজেনভুক্ত দেশগুলো ৫৪টি দেশের নাম প্রকাশ করে যারা ভিসা পাবে বলে জানানো হয়। তবে ওই তালিকায় নেই বাংলাদেশ। যদিও সেখানে অন্তর্ভুক্ত হয়েছে প্রতিবেশী ভারত ও মিয়ানমারের নাম।
Leave a reply