প্রকৃতির অমোঘ নিয়মে চলে গেলেন এন্ড্রু কিশোর। মানুষের মনে রেখে গেলেন সংগীতের স্পন্দন। শেষ সময়ে তার পাশে থাকতে ব্যাকুল দুই সন্তান অস্ট্রেলিয়া থেকে যখন দেশে ফেরার চেষ্টায় তখন তিনি চলে গেলেন না ফেরার দেশে। বাবার মৃত্যুর খবর তাদের জানানো হয়েছে।
স্বজনরা জানিয়েছে, করোনা পরিস্থিতির কারণে বিশেষ ফ্লাইটের টিকিট পাওয়াটা বেশ কষ্টসাধ্য। এর মধ্যেই দেশে ফেরার চেষ্টা করছেন শিল্পীর ছেলে এন্ড্রু সপ্তক ও এক মেয়ে এন্ড্রু সংজ্ঞা।
এন্ড্রু কিশোরের মরদেহ রাখা হয়েছে রাজশাহীর একটি হাসপাতালের মর্গে। ছেলেমেয়ে ফিরলেই এন্ড্রু কিশোরকে সমাহিত করা হবে।
জানা গেছে, শিল্পীর শেষ ইচ্ছে অনুযায়ী রাজশাহীতে তার মায়ের পাশে সমাহিত করা হবে তাকে।
এন্ড্রু কিশোরের বোনজামাই ডা. প্যাট্টিক বিপুল বিশ্বাস জানিয়েছেন, মৃত্যুর আগে এন্ড্রু কিশোর নিজেই বলে গেছেন তাকে যেন মায়ের পাশে সমাহিত করা হয়। সেই ইচ্ছায়ই মায়ের পাশেই তাকে সমাহিত করার প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে।
তবে, কখন তার শেষক্রিয়া সম্পন্ন হবে সেটি এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এন্ড্রুর দুই সন্তানের ফিরতে পারা না পারার ওপর অনেককিছুই নির্ভর করছে।
Leave a reply